পপুলা২৪ নিউজ জেলা প্রতিনিধি :
ট্রলার ডুবরি পর বাগরেহাটরে মোরলেগঞ্জ উপজলোর পানগুছি নদী থকেে চর্তুথ দনিে আরও তনিজনরে লাশ উদ্ধার করা হয়ছে; এখনও নখিােঁজ রয়ছেনে অন্তত তনিজন।
জলো ফায়ার র্সাভসিরে উপ-সহকারী পরচিালক সরদার মাসুদুর রহমান জানান, শুক্রবার সকাল ৭টার দকিে ঘটনাস্থলরে কাছে ফরেঘিাট ও পাঁচ কলিোমটিার দূররে কাঁঠালতলা থকেে তনি নারীর লাশ উদ্ধার করা হয়।
তারা হলনে – বাগরেহাটরে শরণখোলা উপজলোর খজেুরবাড়য়িা গ্রামরে পুলশি সদস্য জাহদিুল ইসলামরে স্ত্রী নাছিমা বগেম (৩২), মোরলেগঞ্জ উপজলোর বারইখালি গ্রামরে বশরি শখেরে স্ত্রী লাবণী বগেম (১৮) ও পরিোজপুররে ইন্দুরকানি উপজলোর পশ্চমি বালপিাড়ার খললি তালুকদাররে স্ত্রী নাসরনি বগেম (২৮)।
উপজলোর থানাঘাটরে কাছে মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টার দকিে ট্রলার ডুবরি পর এ নয়িে মোট ১৭ জনরে লাশ উদ্ধার করা হলো।
র্দুঘটনার পর পুলশিরে পক্ষে অন্তত ১৮ যাত্রী নখিােঁজ থাকার কথা বলা হয়ছেলি। পরে হাসপাতালে দুইজনরে খোঁজ মলে। এখন আর তনিজন নখিােঁজ রয়ছেনে বলে পুলশিরে পক্ষে বলা হয়ছে।
ফায়ার র্সাভসি র্কমর্কতা মাসুদুর রহমান বলনে, সকালে তনি নারীর লাশ উদ্ধাররে পর পরবিাররে সদস্যরা শনাক্ত করছেনে।
পুলশি এখনও ট্রলার ডুবরি কারণ বলতে পারনে।
স্থানীয়রা বলছ, একটি দ্রুতগতরি নৌযানরে ঢউেয়ে ৫০-৬০ জন যাত্রী নয়িে ট্রলারটি নয়িন্ত্রণ হারয়িে উল্টে যায়।
ঘটনার পর থকেে পুলশি, দমকল বাহনিী, নৌবাহনিী ও কোস্টর্গাড সদস্যরা স্থানীয়দরে সঙ্গে নয়িে উদ্ধারকাজ চালয়িে যাচ্ছ। নদীতীরে ভড়ি করছনে নখিোঁজদরে স্বজনরা।
ঘটনার পর জলো প্রশাসন একটি তদন্ত দল গঠন করলওে তারা এখনও প্রতবিদেন দয়েন।
