শনিবার রাতে টঙ্গী এলাকা থেকে শাহ আলম নামের ওই ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে এসপি মিজানুর রহমান হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
গত ২১ জুন সকালে রাজধানীর রূপনগর বেড়িবাঁধ সংলগ্ন বিরুলিয়া ব্রিজের কাছে রাস্তার পাশে গলায় কাপড় প্যাঁচানো অবস্থায় মিজানুর রহমানের লাশ পাওয়া যায়।
মিজানুর রহমান হাইওয়ে পুলিশের গাজীপুর অঞ্চলের সাভার সার্কেলে কর্মরত ছিলেন।
ওই ঘটনায় মিজানুরের ছোট ভাই মাসুম তালুকদার অজ্ঞাত পরিচয় একাধিক ব্যক্তিকে আসামি করে রূপনগর থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, মিজানুর রহমান ভোরে সেহেরি খেয়ে সাধারণ পোশাকে উত্তরার বাসা থেকে কর্মস্থল সাভারের উদ্দেশে রওনা হয়েছিলেন।
যেখানে তার লাশ পাওয়া গেছে বাসা থেকে তা গাড়িতে ১৫ থেকে ২০ মিনিটের পথ।
অতিরিক্ত উপ কমিশনার মো. ইউসূফ আলী গণমাধ্যমকে বলেন, “প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে শাহ আলম বলেছেন, তারা ছিল চারজন। এএসপি মিজানুরকে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে তারা গাড়িতে উঠিয়েছিল।”
কিন্তু পরিচয় জানতে পেরে মিজানুরকে তারা শ্বাসরোধে হত্যা করে ওই জায়গায় লাশ ফেলে যায় বলে জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।